তুমি কি ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ো ? তাহলে এই পোস্ট তোমার জন্য। আজকের এই সম্পূর্ণ পোস্ট পড়লে তুমি ষষ্ঠ শ্রেণির প্রথম অধ্যায় - পরিবেশ ও জীবজগতের পারস্পরিক নির্ভরতা এর গুরুত্বপূর্ণ ৬০ টি প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবে। এগুলি এর মধ্যে অনেক প্রশ্নই আগের বছরগুলিতে একাধিক বার এসেছে।
ষষ্ঠ শ্রেণি পরিবেশ ও বিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর
1. খাবারের জন্য মানুষ কিভাবে উদ্ভিদের উপর নির্ভরশীল?
উত্তর : খাবারের জন্য মানুষ বিভিন্নভাবে উদ্ভিদের উপর নির্ভরশীল। যেমন -
ধান থেকে খাদ্য হিসেবে চাল মুড়ি চিরে ভাত খই ইত্যাদি পাওয়া যায়।
আটা ময়দা ও সুজি ইত্যাদির জন্য গম গাছের উপর নির্ভর করতে হয়।
ডাল রূপে মটর কলাই মুশুরি ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
শাক সবজি ফল প্রভৃতি পাওয়ার জন্যেও বিভিন্ন সবজি গাছ ও ফল উৎপাদনকারী উদ্ভিদের উপর নির্ভর করতে হয়।
2. তন্তু কাকে বলে?
উত্তর : প্রাকৃতিক বা কৃত্রিমভাবে তৈরি সুতোর চেয়েও সুখ্য গঠনযুক্ত যে সমস্ত অংশ দ্বারা জামাকাপড় ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করা হয় তাকে তন্তু বা ফাইবার বলে।
3. কোন গাছ থেকে ম্যালেরিয়া রোগের ওষুধ পাওয়া যায়?
উত্তর - সিঙ্কোনা গাছের ছাল থেকে ম্যারেলিয়া রোগের ওষুধ কুইনাইন পাওয়া যায়।
4. কোন গাছ থেকে রবার পাওয়া যায়? এর কাজ লেখ।
উত্তর - নিভিয়া ব্রাজিলিয়েন্সিস বা রবার গাছের কাণ্ড নিঃসৃত তরুক্ষীর থেকে রবার পাওয়া যায়।
রবার দিয়ে টায়ার, টিউব ও ইলেকট্রিক সরঞ্জামের উপরের অন্তরক, পেন্সিলের দাগ মোছার রবার ও নানান ধরনের জিনিস তৈরি করা হয়।
5. শামুক দ্বারা পরাগ মিলন ঘটে এমন উদ্ভিদের নাম লেখ।
উত্তর - ওল, কচু ইত্যাদি ফুলের পরাগ মিলনে শামুক সাহায্য করে।
6. কোন ফুলের পরাগ মিলনে হাতি সাহায্য করে?
পৃথিবীর বৃহত্তম ফুল র্যাফ্লেসিয়ার পরাগ মিলনে হাতি সাহায্য করে।
7. গো-বক বা শালিক ও গরুর মধ্যেকার মিথোজীবী সম্পর্ক কেমন?
উত্তর : গো-বকরা গোরুর গা থেকে উকুন জাতীয় পোকাদের ধরে খায় ও গোরুদের স্বস্তি দেয়। আবার গোরুরা ঘাসের মধ্যে হাঁটার সময় লুকিয়ে থাকা ফড়িং, পোকামাকড় উড়তে থাকে এবং গো-বক বা শালিক সেগুলিকে খাদ্যরূপে গ্রহণ করে ।
8. পিঁপড়ে ও জাব পোকার মধ্যেকার মিথোজীবী সম্পর্ক কিরূপ?
জাব পোকাদের শর্করা সমৃদ্ধ বর্জ্য পদার্থকে হানিডিউ (Honeydew) বলে। এই হানিডিউ পিঁপড়েদের উপাদেয় খাদ্য। এজন্য পিঁপড়েরা জাব পোকাদের লালন-পালন করে, এমনকি শত্রুদের হাত থেকে রক্ষাও করে। এ ছাড়া, জাব পোকাদের খাদ্য ফুরিয়ে গেলে পিঁপড়েরা জাব পোকাদের অন্য গাছেও নিয়ে যায়।
9. সাগরকুসুম ও ক্লাউন মাসের মিথোজীবী সম্পর্ক কিরূপ?
উত্তর : ক্লাউন মাছ সাগরকুসুমের শত্রুদের (যেমন— বাটারফ্লাই মাছ) তাড়িয়ে দেয় বিনিময়ে সাগরকুসুমের পরিত্যক্ত খাদ্য ক্লাউন মাছ গ্রহণ করে পুষ্টি সম্পন্ন করে। এছাড়া, সাগরকুসুম তার কর্ষিকা ক্লাউন মাছকে আশ্রয় দেয়।
10. সাগরকুসুম ও সন্ন্যাসী কাকড়া এর মিথোজীবী সম্পর্ক কিরূপ ?
উত্তর : সাগরকুসুম সন্ন্যাসী কাঁকড়ার খোলকের ওপর বাস করে ও বিষাক্ত কোশযুক্ত কর্ষিকার সাহায্যে কাঁকড়ার শত্রুদের তাড়িয়ে দেয় বিনিময়ে সন্ন্যাসী কাঁকড়ার পরিত্যক্ত খাদ্য গ্রহণ করে বেঁচে থাকে।
11. ধানের জমিতে তুমি কি ধরনের মিথোজীবীতা লক্ষ্য করো?
উত্তর : ধানের জমিতে অ্যাজোলা - অ্যানাবিনা মিথজিবিতা দেখা যায়।
12. অ্যাজোলা ও অ্যানাবিনের মধ্যে কিরূপ মিথোজীবিতার সম্পর্ক রয়েছে?
উত্তর : অ্যানাবিনা অ্যাজোলা ফার্নের পাতার গহ্বরে বাস করে নাইট্রোজেন (N2) আবদ্ধ করে এবং উদ্ভিদকে সরবরাহ করে। পরিবর্তে, অ্যানাবিনা অ্যাজোলার পাতার গহ্বরে আশ্রয় নেয় এবং পুষ্টি উপাদান সংগ্রহ করে।
13. অ্যাজোলা থাকলে জমিতে সার দিতে লাগে না কেন?
অথবা, ধানের জমিতে অ্যাজোলা চাষের কারণ ব্যাখ্যা কর।
অথবা, অ্যাজোলা থাকলে জমিতে সার দিতে লাগে না কেন?
উত্তর : অ্যাজোলা নামক জলজ ফার্নের পাতার গহ্বরে অ্যানাবিনা নামক সায়ানোব্যাকটেরিয়া বসবাস করে। এই মিথোজীবী সম্পর্কের মাধ্যমে ধানখেতে নাইট্রোজেনঘটিত লবণের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং জমি প্রাকৃতিকভাবে উর্বর হয়ে ওঠে। কারণ, অ্যানাবিনা বাতাসের মুক্ত নাইট্রোজেনকে আবদ্ধ করে নাইট্রেট লবণে পরিণত করে ফলে, ধান খেতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং জমিতে সার দেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
14. মহাকাশযানে বাতাস পরিষ্কার করার জন্য কোন উদ্ভিদ ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : মহাকাশযানে বাতাস পরিষ্কার করার জন্য অ্যাজোলা ব্যবহার করা হয়।
15. যক্ষার জীবাণু মানুষের শরীরে কোথায় বাসা বাঁধে?
উত্তর : যক্ষার জীবাণু মানুষের শরীরের ফুসফুস, হাড় ও নানা অঙ্গে বাসা বাঁধে।
16. ম্যালেরিয়ার জীবাণু মানুষের শরীরে কোথায় বাসা বাঁধে?
উত্তর : ম্যালেরিয়ার জীবাণু মানুষের শরীরে যকৃত লোহিত রক্ত কণিকায় বাসা বাঁধে।
17. উপকারী প্রাণী কাকে বলে? পাঁচটি উপকারী প্রাণীর নাম লেখ।
উত্তর : যেসব প্রাণী বা তাদের উৎপন্ন কোনো পদার্থ থেকে মানুষ উপকৃত হয় তাকে উপকারী প্রাণী বলে।
পাঁচটি উপকারী প্রাণী হলো মৌমাছি, গরু, হাঁস, ছাগল, রুই মাছ ইত্যাদি।
18. কড লিভার অয়েল থেকে কি পাওয়া যায়?
উত্তর : কড লিভার অয়েল থেকে প্রচুর ভিটামিন A ও ভিটামিন D পাওয়া যায়।
19. মধুতে কোন কোন ভিটামিন ও উপকারী উপাদান থাকে?
উত্তর : মধুতে ভিটামিন A, ভিটামিন B কমপ্লেক্স ভিটামিন C, ফলিক অ্যাসিড ও অনেক প্রকার খনিজ পদার্থ থাকে।
20. মধুর একটি উপকারী গুণ লেখো।
উত্তর: মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠন করে । সর্দি, জ্বর, কাশি ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। শীতকালে মধু খেলে ঠান্ডা লাগে না । পাউরুটি কেক বিস্কুট প্রভৃতি তৈরিতে মধু ব্যবহার করা হয়। অনেক রকম আয়ুর্বেদিক ওষুধ বলবর্ধক টনিক প্রস্তুতিতে মধু ব্যবহার করা হয়।
21. পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এমন দুটি প্রাণীর নাম লেখ।
উত্তর : পরিবেশ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এমন প্রাণী হলো কাক, শকুন, শিয়াল ইত্যাদি।
22. সবুজ সার তৈরিতে কোন ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : সবুজ সার প্রস্তুতিতে রাইজোবিয়াম নামক ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়।
23. পাউরুটি প্রস্তুতিতে কোন অনুজীব ব্যবহার করা হয়?
পাউরুটি প্রস্তুতিতে ইস্ট ব্যবহার করা হয়।
24. দুধ থেকে দই প্রস্তুতিতে কোন ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: দুধ থেকে দই প্রস্তুতিতে ল্যাকটোব্যাসিলাস নামক ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়।
25. পনির, চিজ ইত্যাদি প্রস্তুতিতে কোন ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : পনির চিজ ইত্যাদি প্রস্তুতিতে ল্যাকটোব্যাসিলাস নামক ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করা হয়।
26. গাছ কিভাবে পরিবেশের অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্য বজায় রাখে?
জীবকূল বায়ুমন্ডল থেকে শ্বাস নেওয়ার সময় অক্সিজেন (O2) গ্রহণ করে। ফলে, বায়ুমন্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। অপরদিকে, জীবকূল শ্বাস ছাড়ার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO2) বায়ুমন্ডলে ত্যাগ করে। ফলে, বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইড এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। সবুজ উদ্ভিদ দিনের বেলায় সালোকসংশ্লেষ (খাদ্য তৈরি) প্রক্রিয়ার সময় বাতাসের কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহণ করে। ফলস্বরূপ বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ কমে যায়। অপরদিকে, সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ার উপজাত পদার্থ হিসেবে সবুজ উদ্ভিদ অক্সিজেন ত্যাগ করে। এইভাবে, O, ত্যাগ ও CO2 গ্রহণের মাধ্যমে গাছেরা বা উদ্ভিদকূল পরিবেশের O, ও CO2-এর ভারসাম্য বজায় রাখে ।
27. হানিডিউ কাকে বলে?
উত্তর: জাব পোকা বা এসিড গাছের শর্করা সমৃদ্ধ শোষণ করে যে শর্করা সমৃদ্ধ বর্জ্য পদার্থ ত্যাগ করে তাকে হানি ডিউ বলে। হানি ডিউ হল পিঁপড়ের খাবার।
28. একটি বহি পরজীবীর উদাহরণ দাও।
উত্তর: উকুন হল একটি বহি পরজীবী।
29. একটি অন্ত পরজীবীর নাম লেখ।
উত্তর: একটি অন্ত পরজীবী হল ফিতাকৃমি।
30. আমাশয় সৃষ্টিকারী অনুজীব এর নাম কি? একে কি বলা হয়?
উত্তর: আমাশয় সৃষ্টিকারী অনুজীব হলো এন্টামিবা হিস্টোলাইটিকা। এটিকে প্রোটোজোয়া বলা হয়।
31. যক্ষা রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম কি?
উত্তর: যক্ষা রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম মাইক্রো ব্যাকটেরিয়াম টিউবারকিউলেসিস।
32. ম্যালেরিয়া রোগের বাহক কে?
উত্তর: ম্যালেরিয়া রোগের বাহক হল স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা।
33. কোন ব্যাকটেরিয়া প্রজাতি থেকে 50টিরও বেশি এন্টিবায়োটিক ওষুধ পাওয়া যায়?
উত্তর : স্ট্রেপটোমাইসেস।
34. পার্থক্য লেখ : স্বভোজী ও পরভোজী।
স্বভোজী | পরভোজী |
---|---|
1. এরা নিজের খাবার নিজেরাই উৎপন্ন করতে পারে। | 1. এরা নিজেদের খাবার নিজেরাই প্রস্তুত করতে পারে না খাদ্যের জন্য স্বভোজীদের উপর নির্ভরশীল। |
2. এদের দেহে ক্লোরোফিল নামক রঞ্জক পদার্থ থাকে। | 2. এদের দেহে ক্লোরোফিল থাকে না। |
3. এদের খাদ্য সরল প্রকৃতির হয়। | 3. এদের খাদ্য জটিল প্রকৃতির হয়। |
4. এরা প্রধানত উদ্ভিদ । | 4. এরা প্রধানত প্রাণী। |
35. গদ কি ? এটি কোন কাজে ব্যবহার করা হয়?
উত্তর : বাবলা, সজনে, আমড়, শিরীষ প্রভৃতি উদ্ভিদের বাকল থেকে যে চটচটে আঠালো পদার্থ বের হয় তাকে গদ বলে।
বই বা খাতা বাধাই এর কাজে গদ ব্যবহার করা হয়।
36. কাঠ পালিশ করতে কি ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: কাঠ পালিশ করতে রজন ব্যবহার করা হয়।
37. কোন ফুল এর পরাগ মিলনে পাখি সাহায্য করে?
উত্তর : কল্কে ফুলের পরাগ মিলনে মৌটুসী পাখি সাহায্য করে।
38. ঝাড়ুদার পাখি কাকে বলে?
উত্তর: যে সকল পাখি আবর্জনার স্তূপ থেকে পচা জৈব বস্তু, মৃত প্রাণীর দেহশেষ, এটো-খাবার খেয়ে জীবনধারণ করে এবং পরিবেশকে পরিচ্ছন্ন ও দূষণমুক্ত রাখতে সাহায্য করে তাদের ঝাড়ুদার পাখি বলে যেমন কাক, শকুন ইত্যাদি।
39. কুমড়ো গাছের কোন অংশ আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি না?
উত্তর : মূল।
40. সজিনা ডাটা উদ্ভিদের কোন অংশ?
উত্তর: ফল।
41. কোন গাছ থেকে রজন পাওয়া যায়?
উত্তর : রজন।
42. কোন গাছ থেকে উচ্চমানের বাণিজ্যিক রবার পাওয়া যায়?
উত্তর : হিভিয়া ব্রাসিলিয়েনসিসিস।
43. গাছেরা খাবার তৈরি করার সময় কোন গ্যাস গ্রহণ করে?
উত্তর : গাছেরা খাবার তৈরি করার সময় কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস গ্রহণ করে।
44. গাছেরা খাবার তৈরি করার সময় কোন গ্যাস ত্যাগ করে?
উত্তর : অক্সিজেন।
45. তোমার বন্ধুর ম্যালেরিয়া হলে তাকে কোন ওষুধ খেতে বলবে?
উত্তর : কুইনাইন।
46. যখন দুটি জীব পারস্পারিক সাহায্যে বেঁচে থাকে তাকে কি বলে?
উত্তর: মিথোজীবীতা।
47. এরিথ্রোমাইসিন ওষুধটা কি থেকে পাওয়া যায়?
এরিথ্রোমাইসিন ওষুধটা ব্যাকটেরিয়া থেকে পাওয়া যায়।
48. কোন ভিটামিন আমাদের চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে।
উত্তর: ভিটামিন A
49. কোন ভিটামিন দাঁত ও হাড়কে মজবুত করে?
উত্তর: ভিটামিন D
50. চালতার কোন অংশ আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি?
উত্তর: বৃতি।
51. বেদানার কোন অংশ আমরা খাই?
উত্তর: রসালো বীজতক।
52. গাজরের কোন অংশ আমরা খাই?
উত্তর: মূল।
53: দুটি তন্তুজ উদ্ভিদের নাম লেখ।
উত্তর: পাট ও কার্পাস।
54: কোন গাছের কান্ড থেকে তন্তু পাওয়া যায়?
উত্তর: পাট গাছ।
55. একটি পরজীবী উদ্ভিদের দেখো নাম লেখ।
উত্তর: স্বর্ণলতা।
56. দই তৈরিতে কোন অনুজীব সাহায্য করে ?
উত্তর: ল্যাকটোব্যাসিলাস নামক ব্যাকটেরিয়া।
57. একটি উপকারী পতঙ্গের নাম লেখ।
উত্তর: মৌমাছি।
58. মধুতে কোন কোন ভিটামিন পাওয়া যায়?
উত্তর: ভিটামিন A, ভিটামিন B কমপ্লেক্স ও ভিটামিন C।
59. বৈজ্ঞানিকভাবে রেশম পালনকে কি বলে?
উত্তর: সেরিকালচার।
60. একটি উপকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম লেখ।
উত্তর: ল্যাকটোব্যাসিলাস।
আশা করি এই পোস্ট তোমাদের ভালো লেগেছে। উপরের 60 টি প্রশ্ন ভালোভাবে তোমরা পড়ে গেলেই এই অধ্যায়ের প্রশ্নের উত্তর তোমরা করতে পারবে এবং পরীক্ষায় ভালো নম্বর তুলতে পারবে।