ষষ্ঠ শ্রেণির পরিবেশ মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৮ মার্ক ৫০ উত্তর । Class 6 model activity task part 8 mark 50 Answer | সিঙ্কোনা গাছের ছাল থেকে...

ষষ্ঠ শ্রেণির পরিবেশ মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৮ মার্ক ৫০ উত্তর । Class 6 model activity task part 8 mark 50 Answer | সিঙ্কোনা গাছের ছাল থেকে...

আজকে আমরা ষষ্ঠ শ্রেণির পরিবেশ মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৮ । Class 6 model activity task part 8 - নিয়ে আলোচনা করব । 

ষষ্ঠ শ্রেণির পরিবেশ মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক পার্ট ৮

১। ঠিক উত্তর নির্বাচন কর । 

১.১ সিঙ্কোনা গাছের ছাল থেকে পাওয়া যায় – (ক) রজন (খ) কুইনাইন (গ) রবার (ঘ) আঠা।

উত্তর:- কুইনাইন গাছের ছাল থেকে সিঙ্কোনা  পাওয়া যায়।

১.২ কৃষিক্ষেত্রে সার হিসেবে যা ব্যবহৃত হয় তা হলো – (ক) নুন (খ) ম্যালাথায়ন (গ) কার্বারিল (ঘ) ইউরিরা।

উত্তর: ইউরিরা কৃষিক্ষেত্রে সার হিসেবে যা ব্যবহৃত হয়।

১.৩ কার্বন টেট্রাক্লোরাইডের সংকেত হলো – (ক) CCI (খ) CCl2 (গ) CCI4 (ঘ) CCL3

উত্তর: CCI4

১.৪ হেমাটাইট যে ধাতুর আকরিক তা হলো -
(ক) সোনা
(খ) তামা
(গ) লোহা
(ঘ) অ্যালুমিনিয়াম।

উত্তর: (গ) লোহা

১.৫ আয়তন পরিমাপের একক হলো–
(খ) সেন্টিমিটার
(গ) বর্গ সেন্টিমিটার
(ঘ) ঘন সেন্টিমিটার।

উত্তর: (ঘ) ঘন সেন্টিমিটার।

১.৬ অবিশুদ্ধ রক্ত হলো –
(ক) যে রক্তে কেবল CO2 থাকে
(খ) যে রক্তে O2 -এর তুলনায় CO22 বেশি থাকে
(গ) যে রক্তে কেবল O2 থাকে
(ঘ) যে রক্তে CO2 -এর তুলনায় O2 বেশি থাকে।

উত্তর: (খ) যে রক্তে O2-এর তুলনায় CO2 বেশি থাকে

১.৭ যেটি আগ্নেয়শিলা তা হলো –

(ক) চুনাপাথর (খ) বেলেপাথর (গ) মার্বেল পাথর (ঘ) গ্রানাইট।
উত্তর: (ঘ) গ্রানাইট।

১.৮ দৈর্ঘ্য পরিমাপের ক্ষুদ্রতম এককটি হলো—
(ক) ডেকামিটার (খ) ডেসিমিটার (গ) মিটার (ঘ) মিলিমিটার।
উত্তর: (ঘ) মিলিমিটার।

১.৯ মানুষের বুড়ো আঙুলে যে ধরনের অস্থিসন্ধি দেখা যায় সেটি হলো
(ক) পিভট সন্ধি (খ) হিঞ্জ সন্ধি (গ) স্যাডল সন্ধি (ঘ) বল এবং সকেট সন্ধি।
উত্তর: (গ) স্যাডল সন্ধি

▣ শূন্যস্থান পূরণ করো:

২.১ সাগরকুসুম আর  ______ মাছের মধ্যে মিথোজীবী সম্পর্ক দেখা যায়।

উত্তর: সাগরকুসুম আর ক্লাউন মাছ মাছের মধ্যে মিথোজীবী সম্পর্ক দেখা যায়।

২.২ কোনো কঠিন পদার্থের বড়ো টুকরোকে ভেঙে ছোটো করা হলে ছোটো টুকরোগুলোর উপরিতলের মোট ক্ষেত্রফল বড়োটার উপরিতলের ক্ষেত্রফলের তুলনায় _____ যায়।

উত্তর:- বেড়ে।

২.৩ রান্নার বাসনের হাতলে প্লাস্টিকের আস্তরণ দেওয়ার কারণ হলো ধাতুর চেয়ে প্লাস্টিকের তাপ পরিবহণের ক্ষমতা _____।

উত্তর: কম।

৩. ঠিক বাক্যের পাশে √ আর ভুল বাক্যের পাশে x চিহ্ন দাও :

৩.১ কোনো স্প্রিংকে চাপ দিয়ে সংকুচিত করা হলে তার মধ্যে গতিশক্তি সঞ্চিত হয়।
উত্তর: উক্তিটি ভুল ।
কারণ: কোন স্প্রিংকে চাপ দিয়ে সংকুচিত করা হলে তার মধ্যে স্থিতি শক্তি সঞ্চিত হয়।

৩.২ কোনো তরলের প্রবাহিত হওয়ার বেগ বাড়লে সেই তরলের মধ্যের চাপ বেড়ে যায়।
উত্তর: উক্তিটি ভুল।
কারণ: কারণ বার্নোলির নীতি অনুযায়ী চাপ কমে যাবে।

৩.৩ লিগামেন্ট পেশির সঙ্গে হাড়কে যুক্ত করে।
উত্তর: উক্তিটি ভুল।
কারণ: পেশির সঙ্গে হাড়কে যুক্ত করে টেন্ডন।

৪. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :
৪.১ SI পদ্ধতিতে বলের একক কী?
উত্তর: SI পদ্ধতিতে বলের একক নিউটন।

৪.২ জলের গভীরে গেলে তরলের চাপ কীভাবে পরিবর্তিত হয়?
উত্তর: তরলের চাপ তরলের গভীরতার সাথে সমানুপাতিক কোথায় যত গভীরে গেলে চাপ ততো বাড়বে।

৪.৩ মানবদেহের কোথায় অচল অস্থিসন্ধি দেখা যায়?
উত্তর: মানবদেহের মাথার করোটিতে অচল অস্থিসন্ধি দেখা যায়।

৫.১ বিভিন্ন প্রাণীদের থেকে জামাকাপড় তৈরির উপাদান পাওয়া যায় – উদাহরণের সাহায্যে ব্যাখ্যা করো।

উত্তর:- বর্তমানে বিভিন্ন প্রাণীর দেহের অংশ দিয়ে খুব দামী দামী পোশাক তৈরি হয়। সিল্কের উন্নত মানের বস্ত্র, শীতের দিনে ব্যবহার করা গরম পোশাক কিংবা চামড়ার জ্যাকেট বর্তমানে তৈরি হয় কোন না কোন প্রাণীর দেহের অংশ থেকে। নিচের ছকে বিভিন্ন প্রাণীদের থেকে জামা কাপড় তৈরীর উপাদান এর একটি তালিকা দেওয়া হল:


জামা কাপড় তৈরীর উপাদানপ্রাণীজ উৎস
1. রেশম বা সিল্ক1. রেশম মথ এর কোকুন বা গুটি)
2. পশম বা উল2. ভেড়া ছাগল ও খরগোশের পশম।
3. চামড়া বা লেদার3. গরু মোষ ছাগল ভেড়া ইত্যাদির চামড়া
4. লোম যুক্ত দেহতত্ত্ব বা ফার4. ভেড়া ছাগল ইত্যাদির লোমযুক্ত দেহত্বক।


৫.২ জল ও বালির মিশ্রণ থেকে কী কী উপায়ে বালিকে পৃথক করা যায়?

উত্তর: জল ও বালির মিশ্রণ থেকে বালি কে পৃথক করতে আস্রাবন ও পরিস্রাবণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
আস্রাবন পদ্ধতিতে জল ও বালির মিশ্রণ টিকে কিছুক্ষণ রেখে দিয়ে যখন বালি জলের নিচে থেকে পড়বে তখন ধীরে ধীরে পাত্রটিকে ধরে একটু কাত করে উপরের পরিষ্কার জল কে একটি কাজ দন্ডের গাবে ধীরে ধীরে অন্য একটি পাত্রে ঢালা হলো। এ সময় যেন পাত্রের তলায় পড়ে থাকা বালির স্তরে বেশি নড়াচড়া না হয় তা লক্ষ্য রাখতে হয়।

       পরিস্রাবণ পদ্ধতিতে বালি জলের মিশ্রণ কে একটি ফিল্টার কাগজ এর মাধ্যমে পৃথক করা হয়। ফিল্টার কাগজ এর একটি ফানেল তৈরি করে সেই ফানেলে ওই মিশ্রণকে ধীরে ধীরে ঢাললে জল ফানেল এর ভেতর দিয়ে দ্বিতীয় পত্র জমা হবে এবং প্রথম পত্রে বালি পড়ে থাকবে।

৫.৩   0.09 বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে 90 নিউটন বল প্রযুক্ত হলে যে পরিমাণ চাপ সৃষ্টি হবে তা নির্ণয় করো।
উত্তর: আমরা জানি চাপ = বল ÷ ক্ষেত্রফল
অর্থাৎ, চাপ = 90 ÷ 0.09 নিউটন / বর্গমিটার
চাপ = 1000 টন / বর্গমিটার।

৫.৪ রক্তের কাজ কী কী?

উত্তর: রক্তের কাজগুলো হলো:

  • (i) অক্সিজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইড পরিবহন করা।
  • (ii) হরমোন উৎসেচক খাদ্যকণা ইত্যাদি কোষে কোষে পৌঁছে দেওয়া।
  • (ii) রক্ত তরল যোগকলা হওয়ায় বিভিন্ন অঙ্গ ও তন্ত্রের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।
  • (iv) রোগজীবাণু ধ্বংস করা রক্তের শ্বেত রক্ত কণিকার কাজ।

৫.৫ ভোতা ছুরিতে সবজি কাটা শক্ত – চাপের ধারণা প্রয়োগ করে কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ভোঁতা চুরির ভোঁতা প্রান্তের ক্ষেত্রফল ধারালো ছুরির ধারালো প্রান্তের চেয়ে বেশি।
আমরা জানি , চাপ= বল ÷ ক্ষেত্রফল ।
অর্থাৎ, চাপ , ক্ষেত্রফলের সাথে ব্যস্তানুপাতিক । তাই ভোঁতা চুরিতে একই বল প্রয়োগ করলেও কম চাপ প্রযুক্ত হয়। ফলে, ভোতা ছুরিতে সবজি কাটা শক্ত।

৫.৬ মানবদেহে কীভাবে ফুসফুস থেকে বিশুদ্ধ রক্ত বাম নিলয়ে পৌঁছোয়?
উত্তর: বাম অলিন্দ ও ডান অলিন্দ রক্ত দ্বারা পূর্ণ হলে সংকুচিত হতে শুরু করে। তখন বাম নিলয় ও ডান নিলয় প্রসারিত হতে শুরু করে । তখন ডান অলিন্দের রক্ত ত্রিপত্র কপাটিকার (ট্রাইকাসপিড ভালভ) মধ্য দিয়ে ডান নিলয়ে এবং বাম অলিন্দের রক্ত দ্বিপত্রক কপাটিকার মধ্য দিয়ে বাম নিলয়ে পৌছায়।

৫.৭ জলে গোলার পর চিনিকে আর দেখা যাচ্ছে না । কি পরীক্ষা করলে তুমি বলতে পারবে যে চিনি হারিয়ে জায়নি, ঐ দ্রবনেই আছে ?

উত্তর: উর্ধ্বপাতন বা কেলাসন পরীক্ষা দ্বারা প্রমাণ করা যাবে যে জল ও চিনির দ্রবণে চিনি দ্রবণের মধ্যে আছে , হারিয়ে যায়নি।
🔸 একটি পাত্রে জল ও চিনির দ্রবণ নিয়ে বার্নার কিংবা স্টোভের উপর রেখে ততক্ষণ পর্যন্ত ফোটানো হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত সমস্ত জল বাষ্পীভূত হয়। একসময় দেখা যাবে যে পাত্রের তলায় কঠিন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণা জমেছে।এইগুলি আসলে চিনির কনা যেগুলি জলের মধ্যে দ্রবীভূত অবস্থায় ছিল।


৬.১ স্ট্রেপ্টোমাইসেস হলো উপকারী ব্যাকটেরিয়া – বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা করো।

উত্তর: বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া মানুষের দেহে রোগ সৃষ্টি করে। আবার কিছু ব্যাকটেরিয়া আছে যাদের থেকে বিভিন্ন জীবাণুদের মেরে ফেলার ওষুধ তৈরি হয়। এদের থেকে ওষুধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান পাওয়া যায়। স্ট্রেপ্টোমাইসেস হলো এমনই একধরনের ব্যাকটেরিয়া। স্ট্রেপ্টোমাইসেস ব্যাকটেরিয়ার বিভিন্ন প্রজাতি থেকে প্রায় 50 টারও বেশি ব্যাকটেরিয়ানাশক, ছত্রাকনাশক আর পরজীবীনাশক ওষুধ পাওয়া যায়। স্ট্রেপ্টোমাইসিন, এরিথ্রোমাইসিন হলো স্ট্রোপ্টোমাইসেস থেকে পাওয়া এরকমই কয়েকটা ওষুধ যা আমাদের শরীরে ঢুকে পড়া জীবাণুদের মেরে ফেলে।


ক্লাস সিক্স সাইন্স মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক 2021


৬.২ জলে দ্রবীভূত হওয়ার পরে নুনকে সেই দ্রবণ থেকে ফিরে পেতে হবে। এই কাজে কোন পদ্ধতিটি – পরিস্রাবণ, না পাতন – অনুপযুক্ত এবং কেন?

উত্তর: নুন জল থেকে নুন ও জলকে আলাদা করতে দুটো পদ্ধতির মধ্যে পাতন উপযুক্ত পদ্ধতি। কারণ পরিস্রাবণ পদ্ধতিতে জলে অদ্রবণীয় সুক্ষ কনা কে ফিল্টার কাগজ দিয়ে পৃথক করা যায় কিন্তু নুন জলে সম্পূর্ণরূপে দ্রবীভূত হয়ে যায় যা অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়েও দেখা যায় না।

জলে দ্রবীভূত হওয়ার পরে নুনকে সেই দ্রবণ থেকে ফিরে পেতে হবে। এই কাজে কোন পদ্ধতিটি – পরিস্রাবণ, না পাতন – অনুপযুক্ত এবং কেন



          আংশিক পাতন প্রক্রিয়ায় জলকে ধীরে ধীরে বাষ্পে পরিণত করা হবে এবং সেই বাষ্পকে পুনরায় শীতল করার মাধ্যমে জলে পরিণত করা হয়। উপরের চিত্রের ন্যায় একটি পাত্রে জল জমা হবে এবং শেষ পর্যন্ত মূল পাত্রে নুন পড়ে থাকবে।

৬.৩ বল বলতে কী বোঝায় ব্যাখ্যা করো।

উত্তর: বাইরে থেকে যা প্রয়োগ করে কোন স্থির বস্তুকে গতিশীল কিংবা গতিশীল বস্তুকে স্থির করা হয় বা তা করার চেষ্টা করা হয়, তাকেই বল বলে।

বস্তুর আকার আয়তন পরিবর্তন করার জন্যেও বল প্রয়োগ করতে হয়।

CGS পদ্ধতিতে বলের একক ডাইন এবং এস আই পদ্ধতিতে বলের একক হল নিউটন।

৬.৪  মানবদেহে প্রশ্বাস আর নিশ্বাস প্রক্রিয়া কীভাবে ঘটে?

উত্তর: মানবদেহের শ্বাসবায়ু গ্রহণ করাকে প্রশ্বাস এবং শ্বাসবায়ু ত্যাগ করাকে নিঃশ্বাস বলে। প্রশ্বাস নিঃশ্বাস প্রক্রিয়া ঘটানোর জন্য মানবদেহে রয়েছে মধ্যচ্ছদা (diaphragm) ও পাঁজরের মধ্যবর্তী পেশী (intercostal muscle) । 

মানবদেহে প্রশ্বাস আর নিশ্বাস প্রক্রিয়া কীভাবে ঘটে । মানুষের শ্বাসতন্ত্র

মধ্যচ্ছদা যখন সংকুচিত হয়ে নিচের দিকে নামে তখন বক্ষগহ্বর প্রসারিত হয়ে ফুসফুসে বায়ুর প্রবেশ করে অর্থাৎ প্রশ্বাস প্রক্রিয়াটি ঘটে। আবার মধ্যচ্ছদা উপরে উঠে আসলে গহবর আগের অবস্থায় ফিরে আসে তখন ফুসফুসের উপর চাপ পড়ে ফলে ফুসফুস মধ্যস্থ বায়ু বাইরে বেরিয়ে যায় অর্থাৎ নিঃশ্বাস প্রক্রিয়াটি ঘটে।

৪.১ সমস্ত জীবাশ্ম জ্বালানির মূলেই আছে সূর্যের শক্তি – ব্যাখ্যা করো।

উত্তর: সূর্যের সৌরশক্তি খাদ্যের মধ্যে বা উদ্ভিদ দেহে রাসায়নিক শক্তি বা স্থিতি শক্তি রূপে জমা থাকে। বহু কোটি বছর আগের গাছপালার অবশেষ মাটির নিচে চাপা পড়ে ধীরে ধীরে গরমে আর চাপে কয়লায় পরিণত হয়। আবার উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহাবশেষ পাললিক শিলার নিচে থাকতে থাকতে বহু কোটি বছর ধরে পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাসে পরিণত হয়। পেট্রোলিয়াম থেকেই আমরা ডিজেল-পেট্রোল বা কেরোসিন ইত্যাদি জ্বালানি পাই। তাহলে কয়লা বা পেট্রোলিয়ামে জড়ো হওয়া শক্তির উৎস হল সূর্য।

ষষ্ঠ শ্রেণী  পরিবেশ মডেল অ্যাক্টিভিটি  পার্ট ৮

৪.২ তোমার বন্ধুর ওজন 60 কেজি আর উচ্চতা 4.5 ফুট। তোমার ঐ বন্ধুর দেহভর সূচক নির্ণয় করো। তোমার বন্ধুর দেহভর সূচক সম্বন্ধে তোমার মতামত লেখো।

উত্তর: আমরা জানি , দেহভর সূচক (BMI) = দেহের ওজন ( কেজি এককে) ÷ দেহের উচ্চতার বর্গ ( বর্গ মিটার এককে)
4.5 ফুট = 4.5 × 0.3048 মিটার = 1.37 মিটার
আমার বন্ধুর দেহভর সূচক
= 60 ÷ (1.37)2
= 60 ÷ 1.88
= 31.91
দেহভর সূচক 30 - 40 বা তার বেশি হলে তা মোটা হয়ে যাওয়া বা স্থূলত্বের নির্দেশ করে।

Post a Comment

Please Comment , Your Comment is Very Important to Us.