বাটন ক্লিক করে নিজের ক্লাসের প্রশ্ন উত্তর , মকটেস্ট খুজে নাও ! সাবস্ক্রাইব করুন
Posts

চিড়া বা চিড়ি কি ? করা খাই এই চিড়া বা চিড়ি ? চিড়া বা চিড়ি এর উপকারিতা ও অপকারিতা ? চিড়া কি বাংলাদেশী খাবার ?

চিড়া বা চিড়ি কি ? চিড়া বা চিড়ি খাওয়ার উপকারিতা অনেক। যেমন চিড়া বা চিড়ি হচ্ছে একধরণের খাবার যা বাংলাদেশ, ভারত, নেপালে খাওয়া হয়। বাংলাদেশের সীমান্ত কিছু এলাকায় একে চিড়ি ও বলে ।ধান থেকে চিড়া বা চিড়ি তৈরী করা হয়। ভালো স্বাদের এই চিড়া বা চিড়ি পেতে হলে নির্দিষ্ট জাতের ধান নির্বাচন করতে হয়। চিড়া বা চিড়ি তৃতীয় পক্ষের চিত্র রেফারেন্স সালকেলি নামে এক ধরনের ধান থেকে লালচে ও সুস্বাদু চিড়ি তৈরি হয়। শুকনো বা ভেজা দুই অবস্থায় ই খাওয়া যায় এই খাবার। পানি, দুধ , গুড় এর রস এবং অন্যান্য তরল জাতীয় পদার্থ খুব সহজে চিড়া শুষে নিতে পারে। শুকনো চিড়া গুড়ের পাটালি দিয়ে খাওয়ার রীতি আছে। এটা খুব সহজে হজম হয়। মিষ্টির দোকান গুলোতে দই চিড়া বা চিড়ি একটি বহুল প্রচলিত খাবার।পেট ঠাণ্ডা করতে, পানির অভাব পূরণে এবং একই সাথে ক্ষুধা মিটাতে চিড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে চিড়া ক্ষতিও করে। আজকের এই লেখাতে আমরা আপনাদের বলব যে চিড়া এর উপকারিতা এবং অপকারিতা দুটোই । তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চিড়ি বা চিড়া খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারীতাঃ চিড়া খাওয়ার উপকারীতাঃ ১। চিড়ায় আঁশের পরিমাণ অনেক কম থাকে যা ডায়রিয়া, ক্রন’স ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, অন্ত্রের প্রদাহ এবং ডাইভারটিকুলাইসিস রোগ প্রতিরোধে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক। ২। চিড়ায় পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকার জন্য কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক। ৩। সিলিয়াক ডিডিজের রোগীদের জন্য চিড়া খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। চালের প্রোটিন প্রোলামিন এবং গ্লুটেলিনের শোষণে কোন সমস্যা না থাকার জন্য এই রোগীদের জন্য চিড়া গ্রহণ করা নিরাপদ। গরমে, নাশতায় , বিকেলের খাবারে বিভিন্ন ভাবে রান্না করে, দইএর সাথে, আমের সাথে কত কি উপায়ে চিড়া খাওয়া যায় তা বলে শেষ করা যাবেনা। (১) চিড়ায় আঁশের পরিমাণ থাকে যা ডায়রিয়া, ক্রন’স ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, মানুষের অন্ত্রের প্রদাহ এবং ডাইভারটিকুলাইসিস রোগ প্রতিরোধে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক। (২) সিলিয়াক ডিডিজের রোগীদের জন্য চিড়া খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। চালের প্রোটিন প্রোলামিন এবং গ্লুটেলিনের শোষণে কোন সমস্যা না থাকার জন্য এই রোগীদের জন্য চিড়া গ্রহণ করা নিরাপদ। (৩) চিড়ায় পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকার জন্য কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক।চিড়া খাওয়ার অপকারিতাঃ (১) চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক থাকলেও বেশি শর্করা এবং উচ্চ গ্লাইসেমিক সুচক সমৃদ্ধ খাবার বেশি গ্রহণে সিরাম ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে যা কার্ডিওভাসকুলার ডিডিজের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। অনেক গুণে গুণান্বিত চিড়া, তবে... চিড়া আমাদের কাছে একটি বহুল প্রচলিত খাদ্য। পেট ঠাণ্ডা করতে, পানির অভাব পূরণে এবং একই সাথে ক্ষুধা মিটাতে চিড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে চিড়া ক্ষতিও করে। আজ আমরা জানব এর উপকারিতা এবং অপকারিতা। চিড়া খাওয়ার অপকারিতা: চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক থাকলেও বেশি শর্করা এবং উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক সমৃদ্ধ খাবার বেশি গ্রহণে সিরাম ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে যা কার্ডিওভাসকুলার ডিডিজের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে। বিভিন্ন ভাষায় চিড়া বা চিড়ি কে কি বলে : পৌয়া (પૌંઆ), - গুজরাটি, পোয়া - রাজস্থানী চুড়া - ওড়িয়া, ' 'আতুকুলু - তেলুগু (అటుకులు), আভাল - তামিল(அவல்) এবং মালায়ালম(അവൽ), চিউরা অংশ বিহার এবং ঝাড়খণ্ড, চিঁড়া - বাংলা এবং আসামি, চিউড়া (चिउरा), মৈথিলি, নেপালি, ভোজপুরি এবং ছত্রিশগঢ়, পোহা বা'পাউয়া - হিন্দি, বাজি - নেওয়ারি, পোহে - মারাঠি, ফোভু - কোঙ্কানি, আভালাক্কি (ಅವಲಕ್ಕಿ), কন্নড, Choti food in Bengali chudi chida food bengali

চিড়ি বা চিড়া হল একটি অতি জনপ্রিয় খাবার যা বাংলাদেশ-ভারত ও নেপালে খাওয়া হয়। আজকে আমরা এই চিড়ি বা চিড়া সম্পর্কে কিছু তথ্য জানবো।

চিড়া বা চিড়ি কি ? 

চিড়া বা চিড়ি খাওয়ার উপকারিতা অনেক। যেমন
চিড়া বা চিড়ি হচ্ছে একধরণের খাবার যা বাংলাদেশ, ভারত, নেপালে খাওয়া হয়। বাংলাদেশের সীমান্ত কিছু এলাকায় একে চিড়ি ও বলে ।ধান থেকে চিড়া বা চিড়ি তৈরী করা হয়। ভালো স্বাদের এই চিড়া বা চিড়ি পেতে হলে নির্দিষ্ট জাতের ধান নির্বাচন করতে হয়।






সালকেলি নামে এক ধরনের ধান থেকে লালচে ও সুস্বাদু চিড়ি তৈরি হয়। শুকনো বা ভেজা  দুই অবস্থায় ই খাওয়া যায় এই খাবার। পানি, দুধ , গুড় এর রস এবং অন্যান্য তরল জাতীয় পদার্থ খুব সহজে চিড়া শুষে নিতে পারে। শুকনো চিড়া গুড়ের পাটালি দিয়ে খাওয়ার রীতি আছে। এটা খুব সহজে হজম হয়। মিষ্টির দোকান গুলোতে দই চিড়া বা  চিড়ি একটি বহুল প্রচলিত খাবার।পেট ঠাণ্ডা করতে, পানির অভাব পূরণে এবং একই সাথে ক্ষুধা মিটাতে চিড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে চিড়া ক্ষতিও করে। আজকের এই লেখাতে আমরা আপনাদের বলব যে  চিড়া এর উপকারিতা এবং অপকারিতা দুটোই ।


তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চিড়ি বা চিড়া খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারীতাঃ

চিড়া খাওয়ার উপকারীতাঃ

১। চিড়ায় আঁশের পরিমাণ অনেক কম থাকে যা ডায়রিয়া, ক্রন’স ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, অন্ত্রের প্রদাহ এবং ডাইভারটিকুলাইসিস রোগ প্রতিরোধে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক।

২। চিড়ায় পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকার জন্য কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক।

৩। সিলিয়াক ডিডিজের রোগীদের জন্য চিড়া খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। চালের প্রোটিন প্রোলামিন এবং গ্লুটেলিনের শোষণে কোন সমস্যা না থাকার জন্য এই রোগীদের জন্য চিড়া গ্রহণ করা নিরাপদ।

 গরমে, নাশতায় , বিকেলের খাবারে বিভিন্ন ভাবে রান্না করে, দইএর সাথে, আমের সাথে কত কি উপায়ে চিড়া খাওয়া যায় তা বলে শেষ করা যাবেনা।
 (১) চিড়ায় আঁশের পরিমাণ  থাকে যা ডায়রিয়া, ক্রন’স ডিজিজ, আলসারেটিভ কোলাইটিস, মানুষের অন্ত্রের প্রদাহ এবং ডাইভারটিকুলাইসিস রোগ প্রতিরোধে চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক।
 (২) সিলিয়াক ডিডিজের রোগীদের জন্য চিড়া খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। চালের প্রোটিন প্রোলামিন এবং গ্লুটেলিনের শোষণে কোন সমস্যা না থাকার জন্য এই রোগীদের জন্য চিড়া গ্রহণ করা নিরাপদ।
 (৩) চিড়ায় পটাসিয়াম এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকার জন্য কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে চিড়া খাওয়ার

  উপকারিতা অনেক।চিড়া খাওয়ার অপকারিতাঃ

 (১) চিড়া খাওয়ার উপকারিতা অনেক থাকলেও বেশি শর্করা এবং উচ্চ গ্লাইসেমিক সুচক সমৃদ্ধ খাবার বেশি গ্রহণে সিরাম ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে যা কার্ডিওভাসকুলার ডিডিজের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

অনেক গুণে গুণান্বিত চিড়া, তবে...

চিড়া আমাদের কাছে একটি বহুল প্রচলিত খাদ্য। পেট ঠাণ্ডা করতে, পানির অভাব পূরণে এবং একই সাথে ক্ষুধা মিটাতে চিড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে চিড়া ক্ষতিও করে। আজ আমরা জানব এর উপকারিতা এবং অপকারিতা।

বিভিন্ন ভাষায় চিড়া বা চিড়ি কে কি বলে : 

পৌয়া (પૌંઆ), - গুজরাটি,
পোয়া - রাজস্থানী
চুড়া - ওড়িয়া, '
'আতুকুলু - তেলুগু (అటుకులు),
আভাল - তামিল(அவல்) এবং মালায়ালম(അവൽ),
চিউরা অংশ বিহার এবং ঝাড়খণ্ড,
চিঁড়া - বাংলা এবং আসামি,
চিউড়া (चिउरा), মৈথিলি, নেপালি, ভোজপুরি এবং ছত্রিশগঢ়,
পোহা  বা'পাউয়া - হিন্দি,
বাজি - নেওয়ারি,
পোহে - মারাঠি,
ফোভু - কোঙ্কানি,
আভালাক্কি (ಅವಲಕ್ಕಿ), কন্নড,

Disclaimer: all the information written above is collected from internet .

About the Author

Teacher , Blogger, Edu-Video Creator, Web & Android App Developer, Work under Social Audit WB Govt.