আর প্রয়োজন নেই বি এল অ্যান্ড এল আরও অফিসে যাওয়ার।এবার জমির রেকর্ড সংশোধন করতে পারবেন অনলাইনে সম্পূর্ণ বাড়ি বসেই। কোনো রকম আবেদন ও করতে হবে না এর জন্য।

ভূমি বিভাগ অফিসে না গিয়ে এই কিভাবে জমির রেকর্ড সংশোধন করবেন বাড়ি বসে
নথিভুক্ত রায়ত ও জমির বিক্রেতা যদি একই ব্যক্তি হন এবং জমির রেকর্ড সংশােধনের অন্যানা শর্ত পূরণ হয়, তবে কোনরকম আবেদন ও শুনানী ছাড়া ক্রেতার নামে রেকর্ড তৈরী হয়ে যাবে।
নথিভূক্ত রায়ত ও জমির বিক্রেতা যদি ভিন্ন ব্যক্তি হন এবং জমির রেকর্ড সংশােধনের অন্যানা শর্ত পূরণ হয় ও ৩০ দিনের মধ্যে কোন অভিযােগ জমা না পড়ে, তবে কোনরকম আবেদন ও শুনানী ছাড়া তাের নামে রেকর্ড তৈরী হয়ে যাবে।
উপরের ২টি ক্ষেত্রেই জমির রেকর্ড সংশােধনের অন্যান্য শর্ত পুরণ না হলে বা কোনরকম অভিযােগ জমা পড়লে শুনানীর মাধ্যমে রেকর্ড সংশােধিত হবে। শুনানীর নােটিশের জন্য বিভাগীয় ওয়েবসাইট (https://banglarbhumi.gov.in) লক্ষ্য রাখুন।
যে সব জমির বেচাকেনা আইন বিরুদ্ধ সে জমির ক্ষেত্রে এই সুবিধা পাওয়া যাবে না। বিএল, অ্যান্ডি এলআর,ও, অফিস থেকে প্রদেয় জমির রেকর্ডে কোন ভুল থাকলে তা সংশােধনের জন্য জেলা ভূমি ও ভূমি রাজস্ব আধিকারিক ভূমিলেখ্য ও জরীপ অধিকর্তা ভূমি সংস্কার কমিশনার ও প্রধান সচিব, পশ্চিমবঙ্গ- এর কাছে আবেদন করতে পারেন।
জমি রেকর্ড সংশোধনের জন্য আপনাকে কি করতে হবে
উপরে বর্ণীত সুবিধাগুলি পাওয়ার জন্য জমির ক্রেতাকে কি করতে হবে নথিভুক্ত বায়ত ও জমির বিক্রেতা একই ব্যক্তি হতে হবে। জমি রেজিষ্ট্রেশনের সময় মিউটেশন ফি (কৃষি জমি ছাড়া অন্য দিতে) দিতে হবে রেজিস্ট্রেশন এর আগে রিকুইজিশন ফর্ম পুরন করার সময় ক্রেতা বিক্রেতা ও তাদের পিতার নাম সঠিক হতে হবে। ঠিকানা ও মােবাইল নম্বর সঠিক হতে হবে। কোন ই-মেল আই ডি থাকলে দিতে হবে।
ক্রেতার ঐ মৌজায় কোন জমি থাকলে তার খতিয়ান দিতে হবে।
এই সুবিধা আপাতত যেখানে মৌজার নথির চূড়ান্ত প্রকাশ হয়েছে এবং যেখানে হােল্ডিং নম্বরের ভিত্তিতে জমির কেনাবেচা হয় না সেখানে প্রযোজ্য।
ওয়ারিশ দানপত্র সুত্রে প্রাপ্ত জমি আর কৃষি জমির মিউটেশন করাতে কোন ফি দিতে হবে না।
জমির প্লটের তথা, খতিয়ানের লেখা, বিভি ফি এর পরিমান আরএস, ও এলআর প্রটের সম্পর্কিত নম্বর জানতে বিভাগীয় ওয়েবসাইট বাংলারভূমি ডট গভ ডট ইন দেখুন।