Whatsapp চ্যানেলে আমাকে ফলো করতে পারো ❤️→ Follow ❤️

অবশেষে কি স্বাস্থ্য সাথীর আওতায় আসবে ভিআরপি রা ? তথ্য চেয়ে পাঠালেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা সহ আরো অন্য জেলা পরিষদ।

লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনেক জায়গাতেই তার বক্তৃতায় গ্রাম সম্পদ কর্মী সহ প্রায় 5 লক্ষ পরিবারকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আনার কথা বলেছিলেন। স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আনা ছাড়াও সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে এসে মাসিক বেতন করবেন বলে কথা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। একইভাবে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ওই জেলার সমস্ত ব্লকে একই তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠান। আলিপুরদুয়ার জেলার স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক ম্যাজিস্ট্রেট আলিপুরদুয়ার ১, আলিপুরদুয়ার ২, কুমারগ্রাম ,কালচিনি, মাদারিহাট ,বীরপাড়া ,ফলাকাটা প্রভৃতি ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক কে মেইল পাঠান একই তথ্য চেয়ে। গ্রাম সম্পদ কর্মী ধনঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন, অবশেষে ধীরে ধীরে সব জেলার ভিআরপি গোল স্বাস্থ্যসাথী আওতায় আসতে চলেছেন ভিআরপি যে আগামী দিনে ভালো জায়গায় যাবে এটা তার দ্বিতীয় ধাপ আর প্রথম ধাপ ছিল বছরে 40 দিন কাজ মনে রাখবেন সময় লাগবে কিন্তু সরকার আশা করি শীঘ্রই আমাদের জন্য ভাল কিছু উপহার দেবে। মুর্শিদাবাদ জেলার গ্রাম সম্পদ কর্মী জিয়ারুল সেখ বলেন, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী আর অন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে অনেক তফাৎ আছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী যা বলেন তাই করে দেখান। গ্রাম সম্পদ কর্মী দের জন্য তিনি কিছু করবেন তবে তাতে সময় লাগবে। সরকারকে কিছু করতে হলে সঠিক নিয়মে করতে হয়। অতএব উনার উপরে ভরসা রাখাই আমাদের সমীচীন। আমরা স্বাস্থ্যসাথী এর আওতায় আসার থেকে বেতন টাকে প্রধান মনে করছি আর বেতনভুক্ত হয়ে গেলে অটোমেটিক্যালি আমরা স্বাস্থ্য সাথীর আওতায় চলে আসব। ‌ গ্রাম সম্পদ কর্মী দের বছরে 240 দিন কাজ সম্পন্ন হতে তাদের এখনো তিনটি মাস কাজ করতে হবে। ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত তারা পতঙ্গ বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণের (VBD Controll) কাজটি চালু রাখলে তাদের বছরে 240 দিন কাজ সম্পন্ন হবে। অনেক গ্রাম সম্পদ কর্মী মনে করছেন মার্চ মাসের পরে তাদের ভবিষ্যৎ বদলাতে চলেছে।পশ্চিমবঙ্গের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপরে অনেকেই আস্থা রাখছেন আবার লোকসভা ভোটের পর এত দীর্ঘ একটা সময় কোন কিছু না পাওয়ায় অনেকেই আস্থা হারাচ্ছেন।সারাবাংলা গ্রাম সম্পদ কর্মী সংগঠন বারবারই সাধারণ গ্রাম সম্পদ কর্মী দের মধ্যে আস্থা ও সরকারের ওপর বিশ্বাস রেখে কাজ করতে বলছেন।
নিজস্ব সংবাদদাতা: স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের জন্য নির্বাচিত উপভোক্তাদের তথ্য গ্রাম গ্রাম তুলে আনার জন্য গ্রাম সম্পদ কর্মী রা কঠোর পরিশ্রম করেছেন। তবে তার পারিশ্রমিক অতি নগন্য বলে জানিয়েছেন অনেক গ্রাম সম্পদ কর্মী রা। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন ব্লকের  সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক এর কাছে স্বাস্থ্যসাথী এর আওতায় আসার জন্য আবেদন ও জানিয়েছিলেন তারা। প্রত্যুত্তরে অনেক ব্লক তাদের আবেদন জেলা পরিষদে প্রেরণ করেন।
VRP NEWS sasthyasathi

এমত অবস্থায় দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদ থেকে বালুরঘাট, কুমারগঞ্জ, হরিরামপুর ,বানশিহারি ,তপন, গঙ্গারামপুর সহ সকল ব্লক আধিকারিক কে চিঠি করলেন। চিঠিতে গ্রাম সম্পদ কর্মী দের সংখ্যা তাদের মধ্যে কতজন সেল্ফ হেল্প গ্রুপ (SHG) এর আওতায় ইতিমধ্যেই পড়ছেন এবং কতজন রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বীমা যোজনা (RSBY) ও SECC এর আওতায় পড়ছেন সে তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছেন জেলা পরিষদ।এর থেকে অনেক গ্রাম সম্পদ কর্মী অনুমান করছেন যে, অদূর ভবিষ্যতে গ্রাম সম্পদ কর্মী রা স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আসতে চলেছে।

লোকসভা ভোটের প্রাক্কালে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অনেক জায়গাতেই তার বক্তৃতায় গ্রাম সম্পদ কর্মী সহ প্রায় 5 লক্ষ পরিবারকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আনার কথা বলেছিলেন। স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আনা ছাড়াও সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে এসে মাসিক বেতন করবেন বলে কথা দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

একইভাবে পশ্চিম মেদিনীপুর ও ওই জেলার সমস্ত ব্লকে একই তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠান। আলিপুরদুয়ার জেলার স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের অ্যাডিশনাল ডিস্ট্রিক ম্যাজিস্ট্রেট আলিপুরদুয়ার ১, আলিপুরদুয়ার ২, কুমারগ্রাম ,কালচিনি, মাদারিহাট ,বীরপাড়া ,ফলাকাটা প্রভৃতি ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক কে মেইল পাঠান একই তথ্য চেয়ে।

গ্রাম সম্পদ কর্মী ধনঞ্জয় চক্রবর্তী বলেন,
 অবশেষে ধীরে ধীরে সব জেলার ভিআরপি  স্বাস্থ্যসাথী আওতায় আসতে চলেছেন। ভিআরপি যে আগামী দিনে ভালো জায়গায় যাবে এটা তার দ্বিতীয় ধাপ। আর প্রথম ধাপ ছিল বছরে 240 দিন কাজ। মনে রাখবেন সময় লাগবে কিন্তু সরকার আশা করি শীঘ্রই আমাদের জন্য ভাল কিছু উপহার দেবে।
মুর্শিদাবাদ জেলার গ্রাম সম্পদ কর্মী জিয়ারুল সেখ বলেন,
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী আর অন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে অনেক তফাৎ আছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী  যা বলেন তাই করে দেখান। গ্রাম সম্পদ কর্মী দের জন্য তিনি কিছু করবেন তবে তাতে সময় লাগবে। সরকারকে কিছু করতে হলে সঠিক নিয়মে করতে হয়। অতএব উনার উপরে ভরসা রাখাই আমাদের সমীচীন। আমরা স্বাস্থ্যসাথী এর আওতায় আসার থেকে বেতন টাকে প্রধান মনে করছি আর বেতনভুক্ত হয়ে গেলে অটোমেটিক্যালি আমরা স্বাস্থ্য সাথীর আওতায় চলে আসব। ‌
গ্রাম সম্পদ কর্মী দের বছরে 240 দিন কাজ সম্পন্ন হতে তাদের এখনো তিনটি মাস কাজ করতে হবে। ২০২০ সালের মার্চ পর্যন্ত তারা পতঙ্গ বাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণের (VBD Controll)  কাজটি চালু রাখলে তাদের বছরে 240 দিন কাজ সম্পন্ন হবে। অনেক গ্রাম সম্পদ কর্মী মনে করছেন মার্চ মাসের পরে তাদের ভবিষ্যৎ বদলাতে চলেছে।পশ্চিমবঙ্গের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপরে অনেকেই আস্থা রাখছেন আবার লোকসভা ভোটের পর এত দীর্ঘ একটা সময় কোন কিছু না পাওয়ায় অনেকেই আস্থা হারাচ্ছেন।সারাবাংলা গ্রাম সম্পদ কর্মী সংগঠন বারবারই সাধারণ গ্রাম সম্পদ কর্মী দের মধ্যে আস্থা  ও সরকারের ওপর বিশ্বাস রেখে কাজ করতে বলছেন।

আরো পড়ুন: সামাজিক নিরীক্ষা? সামাজিক নিরীক্ষা ইতিহাস কি?

আরো পড়ুন:  ভিআরপি নিউজ || MGNREGA সম্পর্কিত  সামাজিক নিরীক্ষার পাবলিক হিয়ারিং হয়ে গেল দিমাপুরে..

গ্রাম সম্পদ কর্মী কারা জানতে নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন।

সামাজিক নিরীক্ষা সম্পর্কে কতটা জানেন ? এই কুইজে অংশগ্রহণ করুন