সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন (SBGSKS) এর রাজ্য কমিটির মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়া ব্লকে 10 জুন 2019 এ অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বিশেষ সভা। এই সভার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করল সংগঠন এর রাজ্য মিডিয়া সেল।
প্রত্যেকটি জেলার প্রতিনিধির উপস্থিতিতে দীর্ঘ আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে মালদা জেলার ইংলিশ বাজার লঘরিয়া হাই স্কুল ময়দানে প্রথম রাজ্য কমিটি গঠিত হয়েছিল 10 আগস্ট 2017 বৃহস্পতিবার।ঠিক এক বছর এগার মাস পর ভারত সরকারের রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত সংগঠন সারা বাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন এর রেজিস্ট্রেশন নম্বর "190302201-2019" 10 ই জুন 2019 সোমবার মুর্শিদাবাদ জেলার হরিহরপাড়া ব্লকে একটি সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। একটি বেসরকারি ভবন রোটারি ক্লাবে সারা বাংলার প্রত্যেকটি জেলা থেকে প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এই সভা সফল ভাবে কার্যকর হয়। সন্ধ্যা 8 PM থেকে পরের দিন ভোর 4:15 AM পর্যন্ত দীর্ঘ আলাপ-আলোচনা ও যুক্তিতর্ক মত আদান প্রদানের পর সর্বসম্মতভাবে নতুন কমিটির ফর্মেশন হয় ও বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।মিটিং এর সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় যে মুর্শিদাবাদ জেলার প্রেসিডেন্ট তারক কর্মকারকে তার দূরদর্শিতার জন্য রাজ্য কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়।
আরো পড়ুন: গ্রামীন সম্পদ কর্মী কারা ? কি কাজ করেন গ্রামীন সম্পদ কর্মীরা বা ভিআরপিরা ? সামাজিক নিরীক্ষা কি ?
প্রথমত: গ্রামীন সম্পদ কর্মীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার স্বার্থে অতীতের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে বর্তমান প্রেক্ষাপট এর উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্তগুলি নেয়া হয়। আগামী দিনে গ্রামীন সম্পদ কর্মীদের কোন পথে অগ্রসর হওয়া কান্তিক যুক্তিযুক্ত প্রত্যেকটি জেলার সুদক্ষ প্রতিনিধিদের সুতীক্ষ্ণ বুদ্ধিদীপ্ত ক্ষুরধার অভিমত আদান-প্রদানের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । লোকসভা নির্বাচনের আগে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেমন রাজ্য কমিটির সদস্যদের সাথে আলোচনায় বসে ছিলেন সেই রকম ভাবে আলোচনায় বসার জন্য জোরদার চেষ্টা করতে চলেছে SBGSKS রাজ্য কমিটি।
দ্বিতীয়তঃ সাংগঠনিক গঠনমূলক আলোচনা হয় রাত্রি এগারোটা থেকে ভোরচারটি পর্যন্ত । পাশাপাশি রাজ্য সরকারের নির্দেশনা অনুসারে জেলা ও ব্লক গুলির নির্দিষ্ট অর্ডার ভিত্তিক কাজ চালু না করার জন্য রাজ্য কয়টি ব্লক যাহাতে একত্রে VBDC এর কাজ চলে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে SBGSKS ।
তৃতীয়তঃ প্রত্যেকটি জেলার সোশ্যাল অডিট এবং Vector borne disease control এর কাজ এবং পেমেন্ট বিষয়ে প্রতিটি জেলা থেকে আগত দক্ষ সংগঠক এর তথ্য ভিত্তিক আলোচনা হয় এবং যাহাতে সমস্যার উপযুক্ত সমাধান হয় তার জন্য নির্দিষ্ট দপ্তরে আবেদন করতে চলেছে রাজ্য কমিটি।
চতুর্থ : দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে উঠে আসে নির্দিষ্ট কতগুলি জেলাতে ও কয়টি ব্লক এ প্রতি বছর নিয়মিত সোশ্যাল অডিট না হওয়ার বিষয়ে নির্দিষ্ট দপ্তরে কথা বলবে রাজ্য কমিটি।
পঞ্চমত : বিধানসভা বাদল অধিবেশনে যাহাতে গ্রামীন সম্পদ কর্মীদের জন্য বিল আনা হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন (SBGSKS) রাজ্য কমিটি।
ষষ্ঠ : সর্বোপরি সমস্ত জেলা থেকে আগত দক্ষ নেতৃত্বের ঐক্যমতের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে যে , চরমপন্থী আন্দোলন করে এই মুহূর্তে সরকারকে বিব্রত করতে চায় না রাজ্য কমিটি । যেহেতু মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে ভোটের পর ভি আর পি (VRP) দের কে নিয়ে বিধানসভা অধিবেশন বিল আনা হবে তাই মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী কে ভোটের পর প্রথম বিধানসভা অধিবেশন পর্যন্ত সময় দিতে চাই রাজ্য কমিটি । ভবিষ্যতে ভি আর পি দের সাফল্যের জন্য রাজ্য কমিটি যে কোন রকম কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে প্রস্তুত -ও থাকবে বলে জানিয়েছে সংগঠন ।
সপ্তম : সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ নতুন রাজ্য কমিটির তালিকা দুই একদিনের মধ্যেই প্রকাশিত হবে।
রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে আবেদন : যেহেতু এই সময়ের মধ্যে সকল ভি আর পীর সুন্দর ভবিষ্যৎ রচনা হতে চলেছে তাই রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে সকল ভিআরপি (VRP)এর প্রতি মানবিক আবেদন , " আপনারা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে থাকার চেষ্টা করুন।"
সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক অমিতা সরকারের সেই দিনের বক্তব্য শুনতে নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন ।
CLICK HERE ▶️
সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠনের অন্যতম মুখ সুজা উদ্দিন আহমদের বক্তব্য দেখতে নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন।
![]() |
তারক কর্মকার কে বরণ করা হচ্ছে |
প্রত্যেকটি জেলার প্রতিনিধির উপস্থিতিতে দীর্ঘ আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে মালদা জেলার ইংলিশ বাজার লঘরিয়া হাই স্কুল ময়দানে প্রথম রাজ্য কমিটি গঠিত হয়েছিল 10 আগস্ট 2017 বৃহস্পতিবার।ঠিক এক বছর এগার মাস পর ভারত সরকারের রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত সংগঠন সারা বাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন এর রেজিস্ট্রেশন নম্বর "190302201-2019" 10 ই জুন 2019 সোমবার মুর্শিদাবাদ জেলার হরিহরপাড়া ব্লকে একটি সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। একটি বেসরকারি ভবন রোটারি ক্লাবে সারা বাংলার প্রত্যেকটি জেলা থেকে প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এই সভা সফল ভাবে কার্যকর হয়। সন্ধ্যা 8 PM থেকে পরের দিন ভোর 4:15 AM পর্যন্ত দীর্ঘ আলাপ-আলোচনা ও যুক্তিতর্ক মত আদান প্রদানের পর সর্বসম্মতভাবে নতুন কমিটির ফর্মেশন হয় ও বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।মিটিং এর সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয় যে মুর্শিদাবাদ জেলার প্রেসিডেন্ট তারক কর্মকারকে তার দূরদর্শিতার জন্য রাজ্য কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়।
![]() |
Amit Sarkar SBGSKS Jn. Sec কমিটির ফর্মেশন এর পাশাপাশি রাজ্য কমিটির মিটিং এ আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয় ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ হয়। |
প্রথমত: গ্রামীন সম্পদ কর্মীদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষার স্বার্থে অতীতের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে বর্তমান প্রেক্ষাপট এর উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্তগুলি নেয়া হয়। আগামী দিনে গ্রামীন সম্পদ কর্মীদের কোন পথে অগ্রসর হওয়া কান্তিক যুক্তিযুক্ত প্রত্যেকটি জেলার সুদক্ষ প্রতিনিধিদের সুতীক্ষ্ণ বুদ্ধিদীপ্ত ক্ষুরধার অভিমত আদান-প্রদানের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । লোকসভা নির্বাচনের আগে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেমন রাজ্য কমিটির সদস্যদের সাথে আলোচনায় বসে ছিলেন সেই রকম ভাবে আলোচনায় বসার জন্য জোরদার চেষ্টা করতে চলেছে SBGSKS রাজ্য কমিটি।
![]() |
meeting 11pm to 4:15 am |
দ্বিতীয়তঃ সাংগঠনিক গঠনমূলক আলোচনা হয় রাত্রি এগারোটা থেকে ভোরচারটি পর্যন্ত । পাশাপাশি রাজ্য সরকারের নির্দেশনা অনুসারে জেলা ও ব্লক গুলির নির্দিষ্ট অর্ডার ভিত্তিক কাজ চালু না করার জন্য রাজ্য কয়টি ব্লক যাহাতে একত্রে VBDC এর কাজ চলে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চলেছে SBGSKS ।
তৃতীয়তঃ প্রত্যেকটি জেলার সোশ্যাল অডিট এবং Vector borne disease control এর কাজ এবং পেমেন্ট বিষয়ে প্রতিটি জেলা থেকে আগত দক্ষ সংগঠক এর তথ্য ভিত্তিক আলোচনা হয় এবং যাহাতে সমস্যার উপযুক্ত সমাধান হয় তার জন্য নির্দিষ্ট দপ্তরে আবেদন করতে চলেছে রাজ্য কমিটি।
চতুর্থ : দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে উঠে আসে নির্দিষ্ট কতগুলি জেলাতে ও কয়টি ব্লক এ প্রতি বছর নিয়মিত সোশ্যাল অডিট না হওয়ার বিষয়ে নির্দিষ্ট দপ্তরে কথা বলবে রাজ্য কমিটি।
পঞ্চমত : বিধানসভা বাদল অধিবেশনে যাহাতে গ্রামীন সম্পদ কর্মীদের জন্য বিল আনা হয় তার জন্য প্রয়োজনীয় যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন (SBGSKS) রাজ্য কমিটি।
ষষ্ঠ : সর্বোপরি সমস্ত জেলা থেকে আগত দক্ষ নেতৃত্বের ঐক্যমতের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে যে , চরমপন্থী আন্দোলন করে এই মুহূর্তে সরকারকে বিব্রত করতে চায় না রাজ্য কমিটি । যেহেতু মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে ভোটের পর ভি আর পি (VRP) দের কে নিয়ে বিধানসভা অধিবেশন বিল আনা হবে তাই মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী কে ভোটের পর প্রথম বিধানসভা অধিবেশন পর্যন্ত সময় দিতে চাই রাজ্য কমিটি । ভবিষ্যতে ভি আর পি দের সাফল্যের জন্য রাজ্য কমিটি যে কোন রকম কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে প্রস্তুত -ও থাকবে বলে জানিয়েছে সংগঠন ।
সপ্তম : সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ নতুন রাজ্য কমিটির তালিকা দুই একদিনের মধ্যেই প্রকাশিত হবে।
রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে আবেদন : যেহেতু এই সময়ের মধ্যে সকল ভি আর পীর সুন্দর ভবিষ্যৎ রচনা হতে চলেছে তাই রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকে সকল ভিআরপি (VRP)এর প্রতি মানবিক আবেদন , " আপনারা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে থাকার চেষ্টা করুন।"
সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক অমিতা সরকারের সেই দিনের বক্তব্য শুনতে নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন ।
আরও পড়ুন : কালীঘাটে মুক্ষমন্ত্রীর সাথে দেখ আকর্তে গেল গ্রাম সম্পদ কর্মীদের প্রতিনিধি দল।
CLICK HERE ▶️
সারাবাংলা গ্রামীন সম্পদ কর্মী সংগঠনের অন্যতম মুখ সুজা উদ্দিন আহমদের বক্তব্য দেখতে নিচের ভিডিওটি দেখতে পারেন।
CLICK HERE ▶️
Read Also :-
Labels :
#SOCIAL AUDIT ,
Getting Info...